আপনার
লিভার ভালো নেই
বুঝবেন যে লক্ষণগুলো
দেখে
আপনি
খুব ভালো করেই
জানেন যে লিভার
দেহের খুবই গুরুত্বপূর্ণ
একটি অঙ্গ। যার
কাজ হলো দেহে
প্রবেশ করা টক্সিন
বা বিষ বর্জ্যে
রূপান্তরিত করা। যে
বর্জ্য পরে প্রস্রাব
ও পায়খানার সঙ্গে
বের হয়ে আসে। আর এটা
খুবই জরুরি একটি
কাজ। কেননা খাদ্যের
সঙ্গে আমাদের দেহে
প্রচুর পরিমাণে টক্সিন
প্রবেশ করে।
তবে
বয়স বাড়ার সঙ্গে
সঙ্গে লিভারের কর্মক্ষমতা
কমে আসতে থাকে। অথবা কোনো
ভাইরাস বা রোগের
কারণেও লিভারের কার্যক্ষমতা
কমে আসে। ফলে
দেহ থেকে যথাযথভাবে
টক্সিন বের করে
দেওয়ায়ও অক্ষম হয়ে
পড়ে সেটি।
তখন
এসব ক্ষতিকর টক্সিন
চর্বি হিসেবে পেটে
জমা হয়। লিভারে
অতিরিক্ত চর্বি জমা
হলে ফ্যাটি লিভার
রোগ সৃষ্টি হতে
পারে। লিভার প্রাকৃতিকভাবেই
একটি চর্বিবহুল অঙ্গ।
আর
লিভারে সব সময়ই
কিছু না কিছু
চর্বি থাকা উচিত।
ফ্যাটি
লিভার রোগ হয়
তখনই যখন লিভারের
চর্বি এর নিজের
মোট ওজনের ৫% থেকে
১০%
বেশি হয়। যখনই
আপনার লিভার টক্সিন
নিঃসরণে ভালো মতো
কাজ করবে না
তখন আপনি ওজন
কমানোর জন্য যতই
কম ক্যালরি খান
না কেন বা
যত বেশিই শরীরচর্চা
করেন না তাতে
কোনো কাজ হবে
না।
লিভারই
মূলত চর্বি হজমের
কাজ করে। আর
যখন এটি ঠিক
মতো কাজ করবে
না তখন চর্বিগুলো
অন্ত্র থেকে পিত্ত
হয়ে ফের লিভারে
এসে জমা হবে।
আসুন
জেনে নেওয়া যাক
লিভার ভালো না
থাকার শীর্ষ লক্ষণগুলো
কী…
১. অকারণে
ওজন বেড়ে যাওয়া
লিভার
যেহেতু চর্বি হজমের
জন্য প্রধানত দায়ী
সেহেতু এটি যথাযথভাবে
কাজ না করলে
দেহে চর্বি জমতে
থাকে। যার ফলে
ব্যাখ্যাতীতভাবে অকারণে ওজন
বাড়তে থাকে।
২. অ্যালার্জি
লিভার
ভালো থাকলে তা
এমন সব অ্যান্টিবডি
তৈরি করে যেগুলো
অ্যালার্জেন বা অ্যালার্জি
সৃষ্টিকারী উপাদানগুলোকে আক্রমণ
করে ধ্বংস করে। কিন্তু লিভারের
কার্যক্ষমতা কমে গেলে
দেহ ওই অ্যালার্জি
সৃষ্টিকারী উপাদানগুলোকে জমা
করতে থাকে। এর
প্রতিক্রিয়ায় আবার দেহ
হিস্টামিন উৎপাদন করতে
থাকে যা অ্যালার্জি
সৃষ্টিকারক উপাদানগুলো দূর
করতে কাজ করে। কিন্তু অতিরিক্ত
হিস্টামিন উৎপাদন হলে
আবার চুলকানি, ঝিমুনি
এবং মাথা ব্যথা
হতে পারে।
৩. ক্রমাগত
অবসাদ
দেহে
টক্সিন জমা হলে
তা মাংসপেশির টিস্যুর
বিপাকীয় প্রক্রিয়ায় বাধার
সৃষ্টি করে। যা
থেকে আবার ব্যাথা
এবং শারীরিক অবসাদও
সৃষ্টি হতে পারে। ক্লান্তি থেকে
মেজাজ খিটখিটে হওয়া, মানসিক
অবসাদ এবং ক্ষোভের
বিস্ফোরণের মতো সমস্যাও
তৈরি হতে পারে। লিভার ভালো
না থাকার শীর্ষ
লক্ষণগুলোর একটি এটি। দেহে অতি
উচ্চ মাত্রায় টক্সিন
বা বিষ জমা
হওয়ারও একটি লক্ষণ
এটি।
৪. অতিরিক্ত
ঘাম বের হওয়া
বেশি
বেশি কাজ করার
কারণে লিভারের কার্যক্ষমতা
কমে যায় এবং
সেটি উত্তপ্ত হয়ে
ওঠে। তখন লিভার
দেহের অন্যান্য অঙ্গেও
তাপ ছড়িয়ে দেয়
এবং অতিরিক্ত ঘাম
বের করার মাধ্যমে
লিভার নিজেকে ঠাণ্ডা
করে।
৫. ব্রণ
লিভারে
জমা হওয়া টক্সিন
দেহে হরমোনের ভারসাম্য
নষ্ট করতে যারে। যা থেকে
ত্বকে ব্রণ সৃষ্টি
হতে পারে। কার্যক্ষমতা
হারানো লিভারের কারণে
সৃষ্ট ত্বকের এই
সমস্যা ততক্ষণ পর্যন্ত
যাবে না যতক্ষণ
না পুনরায় লিভারের
কার্যক্ষমতার উন্নতি ঘটানো
হবে।
৬. দুর্গন্ধযুক্ত
নিঃশ্বাস
মুখের
স্বাস্থ্য ভালো থাকার
পরেও যদি আপনার
নিঃশ্বাসের সঙ্গে দুর্গন্ধ
বের হয় তাহলে
বুঝবেন যে আপনার
লিভারের কোনো সমস্যা
আছে। লিভারের স্বাস্থ্য
ভালো না থাকার
একটি লক্ষণ এটি।
ফ্যাটি
লিভার রোগের চিকিৎসা : ফ্যাটি
লিভার রোগ সারানো
সম্ভব শুধুমাত্র যথাযথ
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে। ড্যান্ডেলিয়ন বা
ডেইজি জাতীয় হলুদ
ফুলের গাছের মূল, কলা, মিষ্টি
আলু,
যকৃত এবং আদা
ফ্যাটি লিভার রোগ
দূরীকরণে বেশ কার্যকর।
mevi ¯^v¯’¨ ivwLe
my¯’¨ GB g‡š¿ Dw¾weZ|
Wvt ‡kL gvgybyi iwk`
wWGPBGgGm. (weGPBwe) XvKv,
weG, (Abvm©)GgG wWGgGm KwjKvZv) | K¬vwmdvBW †¯úkvwj÷ Bb †nvwgIc¨vw_
GÛ Kbmvj‡U›U Aëvi‡bwUf †gwWwmb †MÖwWs Bb c¨v_jwR GÛ mvR©wi |
‡iwRt bs- (wRGm - 530) 25087( BwÛ) 17184
Av‡ivM¨ †nvwgI dv‡g©mx GÛ cwjcvm
I cvBjm wKIi †m›Uvi ‡‡ ‡P¤^v‡i: আদর্শ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের cv‡k¦ রেলগেট,মুজিব সড়ক h‡kvi| ‡ivMx ‡`Lvi
w`b(kwb ,iwe, †mvg)
‡P¤^v‡i: bZzb iv¯Ívi †gvo ‡`ŠjZcyi Lyjbv||‡ivMx ‡`Lvi
w`b(g½j,eya,e„n)
‡P¤^v‡i †ivMx †`Lvi mgqt
cÖwZw`b mKvj 9.30n‡Z `ycyi 2.00Uv
ch©všÍ| weKvj 4.00‡_‡K ivZ 9.30wgwbU ch©všÍ| mvÿv‡Zi c~‡e ©†dvb K‡i Avmyb
‡gvevBj bs 01915999568/01722557184|Email:Shk.mamun04@gmail.com